বুদ্ধভক্তি buddhobhokti জাপানের কোনো কাগজে পড়েছি, জাপানি সৈনিক যুদ্ধের সাফল্য কামনা করে যুদ্ধমন্দিরে পূজা দিতে গিয়েছিল। ওরা শক্তির বাণ মারছে চীনকে, ভক্তির বাণ বুদ্ধকে। হুংকৃত
Category: কবিতা

নবজাতক nobojatok নবীন আগন্তুক, নব যুগ তব যাত্রার পথে চেয়ে আছে উৎসুক। কী বার্তা নিয়ে মর্তে এসেছ তুমি; জীবনরঙ্গভূমি তোমার লাগিয়া পাতিয়াছে কী আসন। নরদেবতার
স্বপ্ন swopno swopno kobita rabindranath tagore দূরে বহুদূরে স্বপ্নলোকে উজ্জয়িনীপুরে খুঁজিতে গেছিনু কবে শিপ্রানদীপারে মোর পূর্বজনমের প্রথমা প্রিয়ারে। মুখে তার লোধ্ররেণু লীলাপদ্ম হাতে, কর্ণমূলে কুন্দকলি

বসুন্ধরা bosundhora kobita rabindranath tagore আমারে ফিরায়ে লহ অয়ি বসুন্ধরে, কোলের সন্তানে তব কোলের ভিতরে, বিপুল অঞ্চল-তলে। ওগো মা মৃন্ময়ী, তোমার মৃত্তিকা-মাঝে ব্যাপ্ত হয়ে রই;

সাধারণ মেয়ে sadharon meye kobita rabindranath tagore আমি অন্তঃপুরের মেয়ে, চিনবে না আমাকে। তোমার শেষ গল্পের বইটি পড়েছি, শরৎবাবু, “বাসি ফুলের মালা’। তোমার নায়িকা এলোকেশীর

রোম্যাণ্টিক romantic kobita rabindranath tagore আমারে বলে যে ওরা রোম্যাণ্টিক। সে কথা মানিয়া লই রসতীর্থ-পথের পথিক। মোর উত্তরীয়ে দুয়ার-বাহিরে তব আসি যবে সুর করে ডাকি

বুদ্ধভক্তি buddhobhokti জাপানের কোনো কাগজে পড়েছি, জাপানি সৈনিক যুদ্ধের সাফল্য কামনা করে যুদ্ধমন্দিরে পূজা দিতে গিয়েছিল। ওরা শক্তির বাণ মারছে চীনকে, ভক্তির বাণ বুদ্ধকে। হুংকৃত

চাহিবে না ফিরে? কামিনী রায় cahibe na fire kobita kamini roy পথে দেখে ঘৃণাভরে কত কেহ গেল সরে উপহাস করি’ কেহ যায় পায়ে ঠেলে ;

পিঁপড়ে অমিয় চক্রবর্তী আহা পিঁপড়ে ছোটো পিঁপড়ে ঘুরুক দেখুক থাকুক কেমন যেন চেনা লাগে ব্যস্ত মধুর চলা — স্তব্ ধ শুধু চলায় কথা বলা —

কাজলা দিদি _যতীন্দ্রমোহন বাগচী বাঁশ-বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই, মাগো আমার শোলক বলা কাজলা দিদি কই? পুকুর ধারে লেবুর তলে, থোকায় থোকায় জোনাক